আমিনুল ইসলাম হুসাইনী ● ইস্পিতা আমারই ছাত্রী। পড়ছে নবম শ্রেণিতে। যেদিন থেকে ও জানতে পারলো আমি একটু-আধটু লেখালেখি করি, সেদিন থেকেই ওর এই আসা-যাওয়ার শুরু। ফারজানার মা মানে আমার স্ত্রী
বিস্তৃত সবুজের মাঝে একটুকরো গ্রাম। গ্রামের নাম ঢেকিবুনিয়া। ঢেকিবুনিয়ার আকাশ যেন বিধবা মায়ের আঁচল। পুরনো আঁচলে গ্রামটিকে আগলে রেখেছে সেই কবে থেকে! আকাশের মতোই বিষণœতা নিয়ে গ্রামের এক পাশ দিয়ে
আমিনুল ইসলাম হুসাইনী ● আনিছা চোখ খুলতেই খিলখিয়ে হেসে উঠে মেয়েটি। তার দু’ঠোটের ফাঁক গলিয়ে প্রদর্শিত মুক্তার মতো দাঁতগুলো বেশ ভালো লাগে আনিছার। মেয়েটিকে কেমন চেনা চেনা মনে হচ্ছে। আমাকে চিনতে
গরিব মেধাবী ছেলে সালমান। পঞ্চম শ্রেণিতে বৃত্তি পেয়েছিল। এখন অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। শিক্ষকদের আশা- ‘সালমান জেএসসিতেও ভালো করবে, প্রতিষ্ঠানের সুনাম বয়ে আনবে।’ ইতোমধ্যে পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এখন ফলাফলের জন্য অপেক্ষা। দেখতে
বাবা দেখছ! ছেলেটা বড়ো বড়ো চোখে আমাদের দিকে কিভাবে তাকিয়ে আছে। মেয়ের কথায় ফিরে তাকান আমিন সাহেব। সত্যিইতো ছেলেটা এভাবে তাকিয়ে আছে কেন? আমিন সাহেব লোক হিসেবে অত্যন্ত ভালো মানুষ।