পাথেয় টোয়েন্টিফোর ডটকম : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে তার তেজগাঁওয়ের কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেছেন অস্ট্রিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ক্যাথারিনা উইজার। বৈঠকে রাষ্ট্রদূত বলেছেন, পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলো বাংলাদেশের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে চায়। এর অংশ হিসেবে অস্ট্রিয়ার কোম্পানিগুলোও বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
ক্যাথারিনা উইজার নয়াদিল্লিøতে নিযুক্ত, তবে এর পাশাপাশি বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে অস্ট্রিয়া সরকার বাংলাদেশে সংস্কারকাজে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করবে বলে জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন এবং ভোটার তালিকা প্রস্তুত হলেই বাংলাদেশ ভোটের তারিখ নির্ধারণ করবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বেশ কয়েকটি অস্ট্রিয়ান কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী, যার মধ্যে একটি কোম্পানি ঢাকার উপকণ্ঠে একটি কারিগরি স্কুল স্থাপন করতে চায়; কিন্তু অস্ট্রিয়ান আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে স্বল্প ঋণ পেতে তাদের বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কিছু সহযোগিতার প্রয়োজন বলে জানান তিনি। অধ্যাপক ইউনূস তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের সন্ত্রাস দমন ব্যবস্থা, আন্তঃসীমান্ত সমস্যা, মানবপাচার, আইনি অভিবাসন, জলবায়ু পরিবর্তন, পুলিশ বাহিনীর সংস্কার এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।
রাষ্ট্রদূত উইজার বলেন, আইনি প্রক্রিয়ায় অভিবাসনের জন্য অস্ট্রিয়ার একটি দীর্ঘমেয়াদি নীতি রয়েছে। বাংলাদেশীরা পশ্চিম ইউরোপের ধনী দেশগুলোর মধ্যে ষষ্ঠ বৃহত্তম অভিবাসী সম্প্রদায় বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অস্ট্রিয়ার উচিত আরো বাংলাদেশীদের আইনি প্রক্রিয়ায় অভিবাসনের ব্যবস্থা করা। এতে বাংলাদেশ থেকে মানবপাচার বন্ধ হবে।
বৈঠকে সিনিয়র সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং অস্ট্রিয়ার অনারারি কনসাল তাসবিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বরিস তাদিচের সাক্ষাৎ : সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বরিস তাদিচ গতকাল প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এ সময় তিনি অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বের এবং জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের প্রশংসা করেন। বাংলাদেশকে সমর্থন দেয়ার আগ্রহ জানিয়ে সাবেক প্রেসিডেন্ট তাদিচ বলেন, ‘আমি এই দেশকে ভালোবাসি। আমি আপনাকে কোনোভাবে সাহায্য করতে পারি কি না জানান।’
বৈঠকে দুই নেতা ভূ-রাজনৈতিক সমস্যা, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চ্যালেঞ্জ এবং সার্বিয়ার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ আয়োজিত বে অব বেঙ্গল কনফারেন্সে যোগ দিতে বর্তমানে ঢাকা সফর করছেন সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বরিস তাদিচ।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে তার তেজগাঁওয়ের কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেছেন অস্ট্রিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ক্যাথারিনা উইজার। বৈঠকে রাষ্ট্রদূত বলেছেন, পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলো বাংলাদেশের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে চায়। এর অংশ হিসেবে অস্ট্রিয়ার কোম্পানিগুলোও বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
ক্যাথারিনা উইজার নয়াদিল্লিøতে নিযুক্ত, তবে এর পাশাপাশি বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। গতকাল সোমবার প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে অস্ট্রিয়া সরকার বাংলাদেশে সংস্কারকাজে অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন করবে বলে জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন এবং ভোটার তালিকা প্রস্তুত হলেই বাংলাদেশ ভোটের তারিখ নির্ধারণ করবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বেশ কয়েকটি অস্ট্রিয়ান কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী, যার মধ্যে একটি কোম্পানি ঢাকার উপকণ্ঠে একটি কারিগরি স্কুল স্থাপন করতে চায়; কিন্তু অস্ট্রিয়ান আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে স্বল্প ঋণ পেতে তাদের বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কিছু সহযোগিতার প্রয়োজন বলে জানান তিনি। অধ্যাপক ইউনূস তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের সন্ত্রাস দমন ব্যবস্থা, আন্তঃসীমান্ত সমস্যা, মানবপাচার, আইনি অভিবাসন, জলবায়ু পরিবর্তন, পুলিশ বাহিনীর সংস্কার এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়।
রাষ্ট্রদূত উইজার বলেন, আইনি প্রক্রিয়ায় অভিবাসনের জন্য অস্ট্রিয়ার একটি দীর্ঘমেয়াদি নীতি রয়েছে। বাংলাদেশীরা পশ্চিম ইউরোপের ধনী দেশগুলোর মধ্যে ষষ্ঠ বৃহত্তম অভিবাসী সম্প্রদায় বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অস্ট্রিয়ার উচিত আরো বাংলাদেশীদের আইনি প্রক্রিয়ায় অভিবাসনের ব্যবস্থা করা। এতে বাংলাদেশ থেকে মানবপাচার বন্ধ হবে।
বৈঠকে সিনিয়র সচিব ও এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ এবং অস্ট্রিয়ার অনারারি কনসাল তাসবিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বরিস তাদিচের সাক্ষাৎ : সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বরিস তাদিচ গতকাল প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এ সময় তিনি অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বের এবং জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের প্রশংসা করেন। বাংলাদেশকে সমর্থন দেয়ার আগ্রহ জানিয়ে সাবেক প্রেসিডেন্ট তাদিচ বলেন, ‘আমি এই দেশকে ভালোবাসি। আমি আপনাকে কোনোভাবে সাহায্য করতে পারি কি না জানান।’
বৈঠকে দুই নেতা ভূ-রাজনৈতিক সমস্যা, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চ্যালেঞ্জ এবং সার্বিয়ার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ আয়োজিত বে অব বেঙ্গল কনফারেন্সে যোগ দিতে বর্তমানে ঢাকা সফর করছেন সার্বিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বরিস তাদিচ।