পাথেয় রিপোর্ট : বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামা আয়োজিত তালীমে দারুল উলূম দেওবন্দ নিয়ে আলোচনা সরগরম হয়ে ওঠে রোববার মধ্যরাত। মুফতি ফয়জুল্লাহ আমান তালীম করছিলেন ড. মুশতাক আহমদ রচিত তাহরীকে দেওবন্দ বইটির আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ রচিত ভূমিকা। তালীমের পর উন্মুক্ত আলোচনায় বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার মহাসচিব মাওলানা আবদুর রহীম কাসেমী বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক ও সাংগঠনিক রূপে যে প্রতিষ্ঠিত যে রূপ তাই দেওবন্দ।
বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ইমদাদুল্লাহ কাসেমী বলেন, ইসলামের হেফাজত ও ইশাআত এবং ইহকাকে হক ও ইবতালে বাতিলের কর্মসূচির যে ফিকির তার নামই দেওবন্দ।
রাজধানীর উত্তরার বাহসিল ইলমীর প্রিন্সিপাল মাওলানা মুফতি ইবরাহীম শিলাস্থানী বলেন, ইনসানিয়্যাত আন্দোলনের প্রতিষ্ঠানের নাম দেওবন্দ।
বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য মাওলানা আইয়ুব আনসারী বলেন, মা আনা আলাইহি ওয়াআসহাবির বাস্তব রূপায়নই দেওবন্দ।
বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামা ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সদরুদ্দীন মাকনুন বলেন, দেওবন্দ বুঝতে হলে দেওবন্দের রিজালদের বুঝতে হবে আগে।
বাংলাদেশ জমিয়তুল উলামার কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মাওলানা মাসউদুল কাদির বলেন, মা আনা আলাইহির বাস্তব রূপায়নের মৌলিক কেন্দ্রের নামই হলো দারুল উলূম দেওবন্দ।
উল্লেখ্য, ড. মুশতাক আহমদ তাহরীকে দেওবন্দে লিখেন, দারুল উলূম দেওবন্দ কেবল একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম নয় বরং নববী আলোয় গড়া মানবতাবাদী, বিপ্লবী বিশ্বকেন্দ্র।