পাথেয় টোয়েন্টিফোর ডটকম: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি ও খালেদা জিয়া-সহ কারাবন্দী সব নেতা-কর্মীর মুক্তির দাবিতে আগামী ২৯ ও ৩০শে নভেম্বর আবারো আন্দোলন কর্মসূচীর ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি।
দলটি জানিয়েছে, আগামী ২৯শে নভেম্বর ভোর ছয়টা থেকে পরের দিন ৩০শে নভেম্বর ভোর ছয়টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার অবরোধ ঘোষণা করা হয়েছে। একই সাথে বৃহস্পতিবার সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দেয়া হয়েছে।
সোমবার বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে অষ্টম দফার এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, “বুধবার সকাল ছয়টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত চব্বিশ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি। আর বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত, ‘ডন টু ডাস্ক’ হরতাল পালন করবে বিএনপি।”
সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করে বলেন, “জনগণের চাওয়া পাওয়া উপেক্ষা করে শেখ হাসিনা ২০১৪ কিংবা ২০১৮ সালের মতো…কতিপয় সুবিধাবাদী রাজনীতিককে নির্বাচনে দাঁড় করাতে গণভবনে এমপি পদ বন্টনের হাট বসিয়েছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে মি. রিজভী দাবি করেন, গত চব্বিশ ঘণ্টায় গ্রেফতার হয়েছে ৩৮৫জন, মোট মামলা হয়েছে ১৩টি এবং আসামী হয়েছেন ১৪৮০ জনেরও বেশি। আহত হয়েছেন আরো অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী।
“গ্রেফতারের ভয় আর নিপীড়ন নির্যাতনের ভয় দেখিয়ে আর যাই হোক সবাইকে কাবু করা যায় না,” বলেন তিনি।
এর আগে গত ২৩শে নভেম্বর বিএনপির ঘোষিত সপ্তম দফার অবরোধ শেষ হবে মঙ্গলবার ভোর ছয়টায়।
সংবাদ সম্মেলনে মি. রিজভী দাবি করেন, গত চব্বিশ ঘণ্টায় গ্রেফতার হয়েছে ৩৮৫জন, মোট মামলা হয়েছে ১৩টি এবং আসামী হয়েছেন ১৪৮০ জনেরও বেশি। আহত হয়েছেন আরো অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী।
“গ্রেফতারের ভয় আর নিপীড়ন নির্যাতনের ভয় দেখিয়ে আর যাই হোক সবাইকে কাবু করা যায় না,” বলেন তিনি।
এর আগে গত ২৩শে নভেম্বর বিএনপির ঘোষিত সপ্তম দফার অবরোধ শেষ হবে মঙ্গলবার ভোর ছয়টায়।
সপ্তম দফার অবরোধের পক্ষে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপির নেতাকর্মীরা।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ করেছে তারা। ভোলা, কুমিল্লা, ঝালকাঠি, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, ঝিনাইদহ, খুলনা, পটুয়াখালী, রাজশাহী, নওগাঁ জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ করার খবর পাওয়া গেছে।