প্রশ্নঃ জুমআর দিন সূরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফযীলত কী? এটি জুমআর নামাযের আগে পড়া উচিত নাকি পরেও পড়া যাবে? বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেও কি পড়া যাবে?

প্রশ্নঃ জুমআর দিন সূরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফযীলত কী? এটি জুমআর নামাযের আগে পড়া উচিত নাকি পরেও পড়া যাবে? বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেও কি পড়া যাবে?

উত্তরঃ জুমআর দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করা উত্তম। হাদীসে এর অনেক ফযীলত এসেছে। যেমন-হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. থেকে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি জুমআর দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করবে পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত তার জন্য নূর হয়ে থাকবে। -সুনানে কুবরা বায়হাকী ৩/৩৪৯

অপর এক বর্ণনায় এসেছে- কেয়ামতের দিন তার জন্য নূর হয়ে থাকবে। -মুসতাদরাকে হাকেম ২/৩৯৯

সূরা কাহাফ জুমআর আগে পরে যে কোনো সময় পড়া যাবে। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতেও পড়া যাবে।

-সুনানে কুবরা বায়হাকী ৩/৩৪৯; তাহতাবী আলালমারাকী ৩৭৩; আদ্দুররুল মুখতার ২/১৬৪

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *